বহিস্কৃত হলেন সভাপতি।

সংগঠন পরিপন্থি কাজ করায় কার্যনির্বাহী পরিষদের রোববার অনুষ্ঠিত সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাকে বহিস্কার করা হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই আনোয়ার সাদাত সংগঠনের বিভিন্ন কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিষদের সদস্যদের অসম্মান ও হেয় প্রতিপন্ন করে আসছিলেন। তিনি গণমাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে উদ্দেশ্যমূলক তথ্য পরিবেশন করেন। এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। এরপর সংগঠনের সভাপতি আবদুল হক তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলে তিনি উদ্ধত ও আপত্তিকর ভাষায় জবাব দেন, যা সংগঠনের শৃঙ্খলা ও গঠনতন্ত্রবিরোধী। এরপর আনোয়ার সাদাত এফবিসিসিআই আর্বিট্রেশন ট্রাইব্যুনাল, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও হাইকোর্টে রিট করেন। ২১ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার জজ আদালত রিট স্থগিতের আদেশ দেন। এরপর বারভিডার অষ্টম সভায় তাকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত হয়।